,

“নবীগঞ্জে সংর্ঘষে আহত ও মামলার বাদীর মৃত্যু” প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

গত বুধবার হবিগঞ্জ থেকে প্রকাশিত দৈনিক হবিগঞ্জের জনতার এক্সপ্রেস, দৈনিক হবিগঞ্জ সময়, দৈনিক বিবিয়ানাসহ স্থানীয় বিভিন্ন পত্রিকায় “নবীগঞ্জে সংর্ঘষে আহত ও মামলার বাদীর মৃত্যু” সহ বিভিন্ন শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদটি মিথ্যা ও বানোয়াট। সংবাদকর্মী ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদটি উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে আমাকে ফাঁসানোর জন্য প্রকাশ করানো হয়েছে। সংবাদে প্রকাশ করা হয়, নবীগঞ্জ উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের দূলর্ভপুর গ্রামে বিগত ৯-০৫-২০১৮ইং তারিখ বিকালে বাড়ির চলাচলের রাস্তার উপর আমি (ফজলু মিয়া) গাছের ডাল ফেলে রাখি এবং একই গ্রামের মৃত রাশিদ আলীর ছেলে আব্দুস শহীদ তা সড়াতে বললে উভয়ের মধ্যে বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে আমি আব্দুস শহীদের উপর হামলা করলে সে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে গুরুতর আহত হয়। যাহা সত্য নহে। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, আব্দুস শহিদ একজন হার্টের রোগী ডাইবেটিস এর রোগী ছিলো। যা এলাকার সকল মানুষের জানা রয়েছে। সংঘর্ষের দিন আব্দুস শহিদ বাড়ির চলাচলের রাস্তার উপর গাছের ডাল ফেলে রাখে এবং আমি তার প্রতিবাদ করতে গেলে সে তার লোকজন নিয়ে আমার উপর হামলা করলে উভয়ের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের লোকজনই আহত হই এবং নবীগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা নেই। আব্দুস শহিদ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই জীবন যাবন করে। যা এলাকার লোকজনের জানা রয়েছে। আব্দুস শহিদের মৃত্যু হয়েছে তার রোগ জনিত কারণে। কিন্তু গত বুধবারে যে ঘটনাটি ঘটেছে তা দেবপাড়া ইউনিয়নে ঘটেনি। ঘটেছে কুর্শি ইউনিয়নের দূলর্ভপুর গ্রামে। যার মাধ্যমে প্রমাণ হয় সংবাদকর্মী ভাইদের ভুল তথ্য দিয়ে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। আমি এই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সেই ওই সংবাদটি পড়ে কেউ বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
প্রতিবাদকারী
ফজলু মিয়া
সাং- দূলর্ভপুর
থানা- নবীগঞ্জ, জেলা- হবিগঞ্জ।


     এই বিভাগের আরো খবর